Nilnalini Bidyamandir (HS)

(i) প্রদত্ত কোনটি স্বপ্রভ বস্তু ? – (a) পেনসিল, (b) টেবিল (c) জ্বলন্ত বাল্ব (d) বই।

(ii) সমতল আয়নায় প্রতিফলনের ফলে যে অক্ষরটির পার্শ্বীয় পরিবর্তন হবে না – (a) R. (b) S. (c) O (d) C

(iii)  প্রদত্ত পদার্থগুলির মধ্যে চৌম্বক পদার্থটি হল- (a) কোবাল্ট (b) প্লাস্টিক (c) রবার  (d) কাঠ

(iv) চুম্বকের আকর্ষণ ক্ষমতা বেশি হয়)- (a) মধ্যভাগে (b) ঠিক দু প্রান্তে (c) দু প্রান্তের কাছাকাছি (d) সর্বত্র

(v)বাল্বের যে অংশ আলো দেয় সেটি হল – (a) কাঁচ (b) ফিলামেন্ট (c) তামার মোটা তার, (d) নাইক্রোম তার।

(vi) তড়িৎ বর্তনীতে পরিবাহী রূপে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়- (a) স্টিল, (b) রূপো, (c) তামা, (d) লোহা।

(vii) বর্তমানে শক্তি চাহিদার বেশিরভাগটাই আসে  (a) সৌরশক্তি, (b) চন্দ্রশক্তি, (c) তারামণ্ডলের শক্তি. (d) জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে।

(viii) একটি পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ শক্তির উৎস- (a) তাপবিদ্যুৎ, (b) জলবিদ্যুৎ, (c) পারমাণবিক বিদ্যুৎ, (d) কোনোটিই নয়।

(i)  X-রশ্মি আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী উইলহেম কনরাড রন্টজেন

(ii) ”U” আকৃতির চুম্বককে _হর্সশু চুম্বক বলে।

(iii) পেট্রোলিয়াম একপ্রকার__জীবাশ্ম__ জ্বালানি।

(iv) বৈদ্যুতিক সার্কিটের নিরাপত্তার জন্য ____ফিউজ__ ব্যবহার করা হয়।

(i) নিয়মিত প্রতিফলনের ফলে প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। (ঠিক)

(ii) একটি দণ্ডচুম্বককে লোহার গুঁড়োর মধ্যে ডোবালে ওই দণ্ডচুম্বকটির সব জায়গায় সমানভাবে লোহার গুঁড়ো আটকে থাকবে।(ভুল)

(iii) LED তে ফিলামেন্ট থাকেনা। (ঠিক)

(iv) তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয়। (ঠিক)

উঃ পেরিস্কোপ যন্ত্রে দুটি সমতল দর্পণ 45 ডিগ্রি কোণে অবস্থান করে। 

উঃ ছায়ার গাঢ় অন্ধকার অঞ্চলকে প্রচ্ছায়া বলে। 

উঃ প্রতিফলন কোণের মান হবে 45 ডিগ্রি

উঃ উইলিয়াম গিলবার্ট

উঃ তামা ও অ্যালুমিনিয়াম

উঃ কোনো পরিবাহী দিয়ে তড়িতাধানের প্রবাহ হলে তাকে তড়িৎপ্রবাহ বলা হয় ।

উঃ একটি তরল জীবাশ্ম জ্বালানির উদাহরণ হল পেট্রোলিয়াম (পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন)

উঃ বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদান হল মিথেন।

উঃ আপতন কোণ 60° হলে, প্রতিফলন কোণও 60° হবে।

উঃ

নিয়মিত প্রতিফলনবিক্ষিপ্ত প্রতিফলন
নিয়মিত প্রতিফলন মসৃণ (যেমন আয়না) প্রতিফলকে ঘটে।বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন অমসৃণ (যেমন কাগজ, কাঠ) প্রতিফলকে ঘটে।
নিয়মিত প্রতিফলনে আলোকরশ্মি একটি নির্দিষ্ট দিকে প্রতিফলিত হয়।বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনে আলোকরশ্মি বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ে। 
নিয়মিত প্রতিফলনে বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনে সাধারণত প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না। 
নিয়মিত প্রতিফলনে আপতিত আলোকরশ্মিগুলো প্রতিফলনের পরেও সমান্তরাল থাকে।বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনে আপতিত আলোকরশ্মিগুলো প্রতিফলনের পর সমান্তরাল থাকে না। 

উঃ চুম্বকের প্রধান ধর্মগুলি হলো: আকর্ষণ ও বিকর্ষণ, দিক নির্দেশক ধর্ম, এবং চুম্বকত্ব। চুম্বকের সমমেরু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে এবং বিপরীত মেরু পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এছাড়াও, একটি চুম্বককে মুক্তভাবে ঝোলালে এটি সবসময় উত্তর-দক্ষিণ দিক মুখ করে থাকে। 

উঃ কোনো চুম্বকের চুম্বকত্ব আঘাত করা, গরম করা, এবং উচু থেকে ফেলে দেওয়া হলে নষ্ট হতে পারে।

উঃ ফিউজ তার বৈদ্যুতিক বর্তনীতে অতিরিক্ত কারেন্ট (বিদ্যুৎ প্রবাহ) প্রবাহিত হওয়া থেকে রক্ষা করে। যখন বর্তনীতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি কারেন্ট প্রবাহিত হয়, তখন ফিউজ তারটি গলে গিয়ে বর্তনীকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও তারের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা পায় ।

উঃ বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট টাংস্টেন দিয়ে তৈরি হওয়ার কারণ হলো টাংস্টেনের উচ্চ গলনাঙ্ক হওয়ার কারণে, যখন বাল্বের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়, ফিলামেন্ট উত্তপ্ত হয়ে আলো দেয়, কিন্তু গলে যায় না। 

উঃ যে শক্তি পরিবেশের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে না,তাকে পরিবেশ বান্ধব শক্তি কাকে বলে ।যেমন সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, জলবিদ্যুৎ, ইত্যাদি।

     পরিবেশ-বান্ধব শক্তির বৈশিষ্ট্যঃ কম দূষণ,পুনর্ব্যবহারযোগ্য,স্থিতিশীলতা,কম খরচ,স্বাস্থ্যকর পরিবেশ

উঃ ১। বাড়িতে রান্নার গ্যাস ২। যানবহনের তেল ( ডিজেল, পেট্রোল) ৩। কাঠ-কয়লা  ইত্যাদি।

(i) একটি ফুলের সবচেয়ে বাইরের স্তবক হল – (a) বৃত্তি, (b) দলমণ্ডল (c) পুষ্পাক্ষ (d) পুংস্তবক।

(ii) নিষেকের পর ডিম্বাশয় রূপান্তরিত হয় – (a) বীজে, (b) ফলে, (c) সস্যে, (d) পাপড়িতে।

(iii) একটি একবীজপত্রী বীজের উদাহরণ হল – (a) আম, (b) মটর, (c) ছোলা, (d) ধান।

i) পূর্ব ও পর্বমধ্য উদ্ভিদের কাণ্ডে থাকে। (ঠিক)

উঃ উদ্ভিদের পাতার প্রধান কাজ হল সালোকসংশ্লেষণ,খাদ্য তৈরি এবং বাষ্পমোচন করা।

উঃ ফুলের চারটি স্তবকের নাম হলো: বৃতি, দলমণ্ডল, পুংস্তবক, এবং স্ত্রীস্তবক

উঃ

  • মাটিতে গাছকে শিকড়ের মাধ্যমে ধরে রাখে।
  • মাটি থেকে জল ও পুষ্টি শোষণ:
  • গাছের শিকড় খাদ্য সঞ্চয় করে রাখে, যেমন – গাজর, মুলা ইত্যাদি। 
  • গাছের শিকড় ঔষধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়

উঃ আমকে সরল ফল বলা হয় কারণ এটি একটি মাত্র ডিম্বাশয় থেকে তৈরি হয়।

একটি আমের গঠনে সাধারণত তিনটি অংশ থাকে: ত্বক মধ্য ত্বক এবং  বীজ।

  • একটি ফুলের পরাগ একই ফুলের গর্ভমুণ্ডে বা একই গাছের অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হলে, তাকে স্বপরাগযোগ বলে।
  • একটি ফুলের পরাগ অন্য একটি গাছের ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হলে, তাকে ইতর পরাগযোগ বলে। 
Scroll to Top